Join our telegram Channel Join Now!

বস্তুবাদ ও ঈশ্বরবাদ দিয়ে মহাজগতের বিবরণ কেমন হতে পারে?

How can the description of the universe with materialism and Godism?





মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বাবস্থা শূণ্য। সুতরাং তাতে বস্তু ও শক্তি নিজে নিজে হতে বাধ্য। কোন দিকে ধাবিত হওয়া এবং পরস্পর আকৃষ্ট হওয়া বস্তু ও শক্তির সাধারণ প্রকৃতি।সুতরাং শূণ্যে নিজে নিজে হওয়া বস্তু ও শক্তি পুঞ্জিভূত হয়েছে।বস্তুপুঞ্জে বিস্ফোরক বস্তু থাকায় এবং শক্তিপুঞ্জে তাপশক্তি থাকায় মহাস্ফোরণ ঘটে মহাজগত তৈরী হয়।মহাবিস্ফোরণে বস্তু সমূহ ছিঁটকে গিয়ে যে যেখানে পড়ে সে সেখানে স্থান লাভ করে। অতঃপর ছোট বস্তু বড় বস্তুকে ঘিরে আবর্তন শুরু করে। এভাবে সৌরজগৎ তৈরী হয়। সৌরজগৎ আবার তারচে বড় জগৎ ছায়াপথকে ঘিরে আবর্তন শুরু করে। ছায়াপথগুলো বিকর্ষণ সূত্রে পরস্পরের দূরত্বে নিজ অবস্থানে আবর্তন শুরু করে স্থান বদলাতে থাকে। তাতে সব ছায়াপথের স্থান বদল হয়।এভাবে মহাজগৎ গঠিত হয়ে এর কার্যক্রম চলতে থাকে।

বস্তু পুঞ্জের গ্যাসিয় বস্তু অক্সিজেন ও হাইড্রেজেন মিলে পানির উদ্ভব হয়। এগুলো বড় বস্তুতে তৈরী হওয়া গর্তে জমা হয়ে এর মাটির সংস্পর্শে পঁচন ক্রিয়ায় বিভিন্ন রকম ক্ষুদ্র জীবের উদ্ভব ঘটায়। উক্ত জীব সমূহের সংকরায়নে বৃহৎ ভিন্ন জীব তৈরী হয়। এর মধ্যে আবার প্রাণীর বিবর্তন ঘটে বুদ্ধিমাণ প্রাণী মানুষের উদ্ভব ঘটে। তারা তাদের আবিস্কার গুণে মহাজগতের বিভিন্ন সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহের পরিবেশ উন্নত করে তোলে। এমন একটি গ্রহের নাম পৃথিবী হলেও মহাজগতে এমন অসংখ্য গ্রহ থাকতে পারে। যদিও পৃথিবীর মানুষ এখনো সেই সব গ্রহের সন্ধান পায়নি। তাহলে এর মধ্যে ঈশ্বর কোথা হতে এলেন?

মহাজগতের প্রাথমিক অবস্থার পূর্বে যে শক্তিপুঞ্জ গঠিত হয় তাতে প্রাণ শক্তি থাকায় তা’ শক্তিপূঞ্জকে জীবন্তকরে তোলে সর্বশক্তিমাণে পরিণত করে। বস্তুপুঞ্জ শক্তিহীন হওয়ায় তা সর্বশক্তিমাণের আওতায় চলে যায়। তিনি এর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে তাঁর নিজস্ব তাপশক্তির প্রভাবে বস্তুপুঞ্জে মহাবিস্ফোরণ ঘটান। এরপর তাঁর সৃষ্ট মহাজগতের যাবতীয় আববর্তন, বিবর্তন ও পরিভ্রমণ তাঁর দায়িত্বে চলমাণ হয়। মহাজগতের শৃঙ্খলা একক সর্বশক্তিমাণের উপস্থিতির বিশ্বাসকে সংগত করে।

সর্বশক্তিমাণ তাঁর সৃষ্ট গ্রহসমূহের বুদ্ধিমাণ প্রাণীদের থেকে তাঁর আনুগত্য কামনা করেন। এ উপলক্ষ্যে তিনি তাদের কতিপয়ের নিকট বার্তা প্রেরণ করেন। তিনি তাঁর আনুগত্য করা বা না করার প্রতিফলের ঘোষণা প্রদান করেন। আনুগতের জন্য তিনি বিবিধ বিধি বিধানের কথা জানিয়ে দেন। এক বিধানের পরিবর্তন করে তিনি অন্য বিধান প্রদান করেন। অনেকে পূর্ব বিধানে থেকে যায় এবং অনেকে নতুন বিধান গ্রহণ করে। পূর্ব বিধানে কিছু দুষ্ট লোক তাদের নিজেদের কথা যোগ করায় সর্বশক্তিমাণ নতুন বিধান প্রেরণ করেন। পৃথিবীতে তাঁর শেষ বিধানের সংকলন কোরআন। তাতে সর্বশক্তিমাণ বিষয়ে বিস্তারিত কথা লিখা আছে।

Thanks for reading: বস্তুবাদ ও ঈশ্বরবাদ দিয়ে মহাজগতের বিবরণ কেমন হতে পারে?, Sorry, my English is bad:)

Getting Info...

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.